“যে জাতীয়তাবাদ তথা আসাবিয়্যাহ্ ‘র জাহিলি আহবানের দিকে মানুষকে ডাকে সে যেন তার পিতার লজ্জাস্থান কামড়ে ধরে পড়ে আছে (তাকে ছাড়তে চাইছে না)।” ------ আল-হাদীস
তোমরা যারা জাতীয়বাদী তোমরা তোমাদের আপন পিতার লিঙ্গ চুষ। এটা তোমাদের কাছে এতই মজাদার যে তোমরা তা ছাড়তেই চাও না.........
উপরের লাইনটা পরে হইত ভাবতে পারেন সোহাগ ভাঈকে ভালই জানতাম এমন অশ্লীল কথা কিভাবে আমি বললাম
প্রিয় মুসলিম ভাইয়েরা উপরে কথাটি আমার নয়।আপনি জেনে আশ্চর্য হবেন উপরের কথাটি বলেছেন পৃথীবির সবচেয়ে নম্র ভদ্র ব্যাক্তি বিশ্ব নবি মুহাম্মাদ (সাঃ)।- এখানেই থেমে থাকেন নি বলেছেন এই কথাটি বলতে কেউ লজ্জাবোধ করো না
দেখুন হাদিসটি, “যে জাতীয়তাবাদ তথা আসাবিয়্যাহ্ ‘র জাহিলি আহবানের দিকে মানুষকে ডাকে সে যেন তার পিতার লজ্জাস্থান কামড়ে ধরে পড়ে আছে (তাকে ছাড়তে চাইছে না)।” এরপর রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন, এবং একথাটি লুকিয়ে রেখো না। অর্থাৎ বলার ক্ষেত্রে কোনো লজ্জা বা অস্বস্তিবোধ করো না।
রাসূলুল্লাহ ﷺ এবং সাহাবাগণ (রা) সবসময় উত্তম ভাষায় কথা বলতেন। এমন কি চরম তিরস্কার করার সময়েও উনারা বাক্য চয়নে সতর্ক থাকতেন। কিন্তু জাতীয়তাবাদ নিয়ে স্বয়ং রাসূল ﷺ এই ভাষা ব্যবহার করতে বলেছেন।তাহলে বুজেন জাতীয়তাবাদ কত খারাপ জিনিস।
জাতীয়তাবাদ একটি ছোয়াছে রোগ। একারনে কম বেশি সবাই এই রোগে আক্রান্ত। আপনি কিভাবে বুঝবেন আপনি এই রোগে আক্রান্ত?
যখন দেখবেন কোন বাংলাদেশী মরলে আপনাড় কষ্ট লাগে কিন্তু পাকিস্তান সিরিয়া কিংবা মিশরে মানুষ মরলে আপনার কিছু মনেই হয়না কিংবা তুলনামুলক কম কষ্ট অনুভুত হয়।
আবার নিজ দলের বা সঙ্গগঠনের মানুষ মরলে কষ্ট লাগে কিন্তু অন্য দলের লোকদের অন্যায় ভাবে মারলেও মনে হয় ঠিকি হয়েছে তাহলে বুজবেন আপনি জাতীয়তাবাদী রোগে আক্রান্ত
কিংবা ইসলামের চাইতে দেশ/দল/গোষ্ঠী/ব্যাক্তি আপনার কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে গেলে,দলের সমালোচনা সজ্য করতে পারেন না এমন,কেউ দলের সমালোচনা করলে ইসলামের আলোকে জাস্টিফাই না করেই গালাগালি শুরু করলে বুজতে হবে জাতীয়তাবাদ চরমভাবে আপনার উপর ভর করছে।
কিভাবে বুঝবেন আপনি জাতীয়তাবাদ রোগ থেকে সুস্থ?
যদি পৃথিবীর যেকোন কিছুর চেয়ে ই্সলামকে বেশি গুরুত্ব দেন,সবকিছু ইসলামের আলোকে জাস্টিফাই করেন আর কোনো ভারত/পাকিস্তান/আফগান/সিরিয়া/আম্রিকা/বাংলাদেশ অধিবাসী মুসলিম মরলে আপনার সমান কষ্ট অনুভুত হয় তাহলে বুঝবেন জাতীতাবাদ রোগ থেকে আপনি সম্পুরণ সুস্থ
তোমরা যারা জাতীয়বাদী তোমরা তোমাদের আপন পিতার লিঙ্গ চুষ। এটা তোমাদের কাছে এতই মজাদার যে তোমরা তা ছাড়তেই চাও না.........
উপরের লাইনটা পরে হইত ভাবতে পারেন সোহাগ ভাঈকে ভালই জানতাম এমন অশ্লীল কথা কিভাবে আমি বললাম
প্রিয় মুসলিম ভাইয়েরা উপরে কথাটি আমার নয়।আপনি জেনে আশ্চর্য হবেন উপরের কথাটি বলেছেন পৃথীবির সবচেয়ে নম্র ভদ্র ব্যাক্তি বিশ্ব নবি মুহাম্মাদ (সাঃ)।- এখানেই থেমে থাকেন নি বলেছেন এই কথাটি বলতে কেউ লজ্জাবোধ করো না
দেখুন হাদিসটি, “যে জাতীয়তাবাদ তথা আসাবিয়্যাহ্ ‘র জাহিলি আহবানের দিকে মানুষকে ডাকে সে যেন তার পিতার লজ্জাস্থান কামড়ে ধরে পড়ে আছে (তাকে ছাড়তে চাইছে না)।” এরপর রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন, এবং একথাটি লুকিয়ে রেখো না। অর্থাৎ বলার ক্ষেত্রে কোনো লজ্জা বা অস্বস্তিবোধ করো না।
إِذَا الرَّجُلُ تَعَزَّى بِعَزَاءِ الْجَاهِلِيَّةِ فَأَعِضُّوهُ بِهَنِ أَبِيهِ وَلَا تَكْنُوا
[মুসনাদে আহমাদ, হাদীস: ২১২৩৬]
রাসূলুল্লাহ ﷺ এবং সাহাবাগণ (রা) সবসময় উত্তম ভাষায় কথা বলতেন। এমন কি চরম তিরস্কার করার সময়েও উনারা বাক্য চয়নে সতর্ক থাকতেন। কিন্তু জাতীয়তাবাদ নিয়ে স্বয়ং রাসূল ﷺ এই ভাষা ব্যবহার করতে বলেছেন।তাহলে বুজেন জাতীয়তাবাদ কত খারাপ জিনিস।
জাতীয়তাবাদ একটি ছোয়াছে রোগ। একারনে কম বেশি সবাই এই রোগে আক্রান্ত। আপনি কিভাবে বুঝবেন আপনি এই রোগে আক্রান্ত?
যখন দেখবেন কোন বাংলাদেশী মরলে আপনাড় কষ্ট লাগে কিন্তু পাকিস্তান সিরিয়া কিংবা মিশরে মানুষ মরলে আপনার কিছু মনেই হয়না কিংবা তুলনামুলক কম কষ্ট অনুভুত হয়।
আবার নিজ দলের বা সঙ্গগঠনের মানুষ মরলে কষ্ট লাগে কিন্তু অন্য দলের লোকদের অন্যায় ভাবে মারলেও মনে হয় ঠিকি হয়েছে তাহলে বুজবেন আপনি জাতীয়তাবাদী রোগে আক্রান্ত
কিংবা ইসলামের চাইতে দেশ/দল/গোষ্ঠী/ব্যাক্তি আপনার কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে গেলে,দলের সমালোচনা সজ্য করতে পারেন না এমন,কেউ দলের সমালোচনা করলে ইসলামের আলোকে জাস্টিফাই না করেই গালাগালি শুরু করলে বুজতে হবে জাতীয়তাবাদ চরমভাবে আপনার উপর ভর করছে।
কিভাবে বুঝবেন আপনি জাতীয়তাবাদ রোগ থেকে সুস্থ?
যদি পৃথিবীর যেকোন কিছুর চেয়ে ই্সলামকে বেশি গুরুত্ব দেন,সবকিছু ইসলামের আলোকে জাস্টিফাই করেন আর কোনো ভারত/পাকিস্তান/আফগান/সিরিয়া/আম্রিকা/বাংলাদেশ অধিবাসী মুসলিম মরলে আপনার সমান কষ্ট অনুভুত হয় তাহলে বুঝবেন জাতীতাবাদ রোগ থেকে আপনি সম্পুরণ সুস্থ
No comments:
Post a Comment