Thursday, June 26, 2014

আমি পুরোপুরি হতভম্ভ হয়ে দাড়িয়ে রইলাম!!

আমি বাসায় ফিরি রাত করে। মা আমার জন্য অপেক্ষা করে থাকেন। আমি এলে ভাত-তরকারি সাজিয়ে দেন টেবিলে। মাছ-মাংস ছাড়া আমি খেতে পারি না। আমার জন্য তাই প্রতিদিন মাছ-মাংসের ব্যবস্থা থাকে।
সে দিনও যথারীতি আমি রাত করে বাসায় ফিরলাম/ দেখি,মা শুয়ে পড়েছেন/ টেবিলে খাবার রাখা।
কিন্তু মাছ-মাংস নেই। কী সব হাবিজাবি শাক-সবজি। আমার খুব রাগ হলো। ধুর আজকে বাসায় ভাতই খাব না/
সশব্দে দরজা খুলে বেরিয়ে গেলাম/

ইন্ডিয়ার কিছু অসাধারণ তথ্য

#‎India‬ - - - -

এই লন ইন্ডিয়ার কিছু অসাধারণ তথ্যঃ

☆ইন্ডিয়া শুধু আয়তনেই বিশাল বড়
দেশ কিন্তু এর ৫০% এরও বেশি লোক
দারিদ্র সীমার নিচে বাস করে।
☆দেশের বেশিরভাগ মানুষ
খোলা আকাশের নিচে টয়লেট
করে তাই ইন্ডিয়াকে বিশ্বের টয়লেট
বলা হয়।
☆ইন্ডিয়াতে প্রতি চারটি নারী ভ্রুণের
মধ্যে একটি নষ্ট করে ফেলা হয়।

"সমঝোতা না স্বাধীনতা"

কিন্তু শত চেষ্টা করেও মুজিবের মুখ থেকে
‘স্বাধীনতা’কথাটি বের
করতে পারেনি সংগ্রামী ছাত্ররা। =======>>>

সাদ্দাম ফাসির পুর্বে বলেছিলেন - - - -

সাদ্দাম ফাসির পুর্বে বলেছিলেন,

আমি আমেরিকান গোয়েন্দা এবং ইরানের কাছে পরাজিত হয়েছি । সাদ্দামের ফাসির পর শীয়ারা আনন্দ মিছিল বের করে। ইরানের সাহায্যে ইরাকে মুকতাদা সদর একটি সশস্ত্র বাহিনী গঠিন করে। এটা সেখানে সুন্নী মুসলমানদেরকে গণহত্যা শুরু করে। (collection ) 

জিন্নাহ'র মতো একজন শীয়া

Jinnah  - - - - -

  জিন্নাহ'র মতো একজন শীয়া যখন পাকিস্তানের স্থপতি হন তখন কোনো সুন্নী মুসলমান শীয়া হওয়ার কারণে তার বিরোধিতা করেন নি।
মুসলিম বিশ্বে শীয়া-সুন্নী সহিংসতা শুরু হয়েছে ১৯৭৯ সালে ইরানে খোমেনির নেতৃত্বে শীয়াবিপ্লব হওয়ার পর থেকেই । খোমেনি যখন ফ্রান্সের নির্বাসিনী জীবন ত্যাগ করে ইরানের ধর্মীয়নেতায় পরিণত হন, তখন মুসলিমবিশ্বের বিপ্লবীরা তাকে সাধুবাদ ও অভিনন্দন জানান । কিন্তু খোমেনি সে অভিনন্দনের জবাব দেন সাহাবায়ে কেরামের বিরুদ্ধে কাশফে আসরার নামক বই লিখে । এই বইয়ে তিনি অশ্রাব্য ভাষায় সাহাবায়ে কেরাম রাযি. কে গালি দেন। এবং এই বই ইরানি দুতাবাসের মাধ্যমে সারা মুসলিমবিশ্বে ছড়িয়ে দিতে সচেষ্ট হোন । ( collection ) 

Tuesday, June 24, 2014

পলাশী যুদ্ধে বিশ্বাসঘাতকদের করুণ পরিণতিঃ

 ২৩ জুন হল  ঐতিহাসিক পলাশী দিবস। আজ থেকে ২৫৭ বছর পূর্বে ১৭৫৭ সালে কিছু বেঈমান ও বিশ্বাসঘাতকদের কারণে বাংলার স্বাধীনতা প্রায় দু'শত বছরের জন্য ইংরেজদের কাছে চলে গিয়েছিল। সেই বিশ্বাসঘাতকদের করুণ পরিণতি তুলে ধরছিঃ